বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদন শিগগিরই একাধিক বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার প্রস্তাব দেবে কমিশন : আলী রীয়াজ মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম দল সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষনা সোনারগাঁয়ের পিরোজপুরে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে সাদরিল যানজটের নগরী আজ ফাঁকা, মূল সড়কে বেড়েছে রিকশার চলাচল বিজয়া দশমী : চলছে প্রতিমা বিসর্জনের প্রস্তুতি তারেক রহমান দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন -সংগ্রাম করে যাচ্ছেন : সাদরিল যারাই ষড়যন্ত্র করবে জনগণ তাদের প্রতিহত করবে: সালাহউদ্দিন পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে ফিরিয়ে আনা সম্ভব : অর্থ উপদেষ্টা নির্বাচনে নাশকতার চেষ্টা ঠেকাতে তৎপর র‍্যাব: মহাপরিচালক
Headline
চাঁদাবাজি-মজুতদারি বন্ধে কঠোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
আপডেট : শনিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪, ১:৫৩ অপরাহ্ন

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সব জায়গায় চাঁদাবাজি এবং মজুতদারি বন্ধ করতে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে গণভবনে আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ নির্দেশনা দেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, সব জায়গায় চাঁদাবাজি এবং মজুতদারি বন্ধ করতে হবে। আপনারা বিভিন্ন এলাকার প্রতিনিধি, এতে আপনাদের নজর দিতে হবে। কৃষক যাতে প্রকৃত মূল্য পায়, সেদিকে নজর দিতে হবে। চাঁদাবাজি ও মজুতদারির জন্য যাতে পণ্যের দাম না বাড়ে সেটি দেখতে হবে।

বিএনপির সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারে যাতে না আসতে পারে, বার বার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। জনগণ আমাদের শক্তি, তারা চেয়েছে বলে এসেছি। পাশাপাশি আওয়ামী লীগ আমাদের শক্তি। এ দলটির নেতাকর্মীদের ত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা এখানে। বার বার নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত হয়েছে। সব চক্রান্ত মোকাবিলা করে আমরা ক্ষমতায় এসেছি। ২০১৪-তে চেষ্টা করেছে, নির্বাচন ঠেকাতে পারেনি। ২০১৮ তে এসেও আবার পরাজয় জেনে সরে গেছে। নির্বাচন যেন না হয়, সে অপচেষ্টা করেছে। এবারও বানচাল করার চেষ্টা করেছে। এখনো লম্পঝম্প করছে। কিন্তু কোনো লাভ হবে না। জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে।

দলীয় নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, এবারের নির্বাচনে আমি স্বতন্ত্র উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। এছাড়া আমাদের উপায় ছিল না। ভোটকেন্দ্রে যাতে ভোটার আসে, নির্বাচন যেন উৎসবমুখর হয়, সেদিকে নজর রেখে উন্মুক্ত করে দিয়েছি। আমাদের অনেকেই নির্বাচন করেছে। এ নিয়ে অনেকের মধ্যে মন কষাকষি আছে, দূরত্ব তৈরি হয়েছে। যা হয়ে গেছে, হয়ে গেছে। এখন এক হয়ে কাজ করতে হবে। কোথাও কোনো সমস্যা হলে আমরা সমাধান করবো। কিন্তু নিজেরা আত্মঘাতী সংঘাতে লিপ্ত হওয়া যাবে না। এবার নৌকার জোয়ার ছিল, এ জোয়ারেও জিততে না পেরে একে-ওপরকে দোষারোপ করে লাভ নেই

সভায় সূচনা বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। শোকপ্রস্তাব পাঠ করেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যরিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।

এ সভায় আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, জেলা/মহানগর ও উপজেলা/থানা/পৌর (জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভা) আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় সংসদের দলীয় ও স্বতন্ত্র সদস্য, জেলা পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের দলীয় চেয়ারম্যান, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার দলীয় মেয়র এবং সহযোগী সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা অংশ নিয়েছেন।

এই বিভাগের আরো খবর
আমাদের পেজ ফলো করুন